বন্দরের অপারেশনাল কার্যক্রম সংশ্লিষ্ট সেবাকে অত্যাবশ্যকীয় ও জরুরি সেবা হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করার দাবি জানিয়েছে বিজিএমইএ। একই সঙ্গে বন্দর ও কাস্টমসসংশ্লিষ্ট বিভিন্ন পরিবহন সংগঠনের ধর্মঘটের মাধ্যমে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম ব্যাহত করার অপচেষ্টা বন্ধের আহ্বান জানানো হয়।

২৫ সেপ্টেম্বর চট্টগ্রামে বিজিএমইএ ভবনের সম্মেলন কক্ষে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে বিজিএমইএ নেতারা এ আহ্বান জানান।

বিজিএমইএর ভারপ্রাপ্ত সভাপতি সৈয়দ নজরুল ইসলাম বলেন, ‘আশির দশকে চট্টগ্রাম থেকে পোশাকশিল্পের যাত্রা শুরু হয়ে এক দশক আগেও জাতীয় রপ্তানি ও প্রবৃদ্ধিতে চট্টগ্রামের পোশাকশিল্পের যে অবদান ছিল, তা আজ ক্রমান্বয়ে নিম্নমুখী। চট্টগ্রামে বন্দর ও কাস্টমসের বিশেষ সুবিধা থাকার পরও পোশাকশিল্পসহ অন্যান্য সেক্টরে কেন বিনিয়োগ বাড়ছে না, তা গভীরভাবে পর্যালোচনার দাবি রাখে।’

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here