সংবাদ

অনুশীলনে ২ টি ফায়ার টেন্ডার, ১ টি রেসকিউ টেন্ডার, সকল ধরণের ছোট-বড় ফায়ার এক্সটিংগুইশার ব্যবহার করা হয়।

২০২০ সালে যুক্তরাষ্ট্রের সমুদ্র অর্থনীতি দেশটির জিডিপিতে যোগ করেছে ৩৬ হাজার ১০০ কোটি ডলার। মার্কিন বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অধীনস্ত দুটি সংস্থা ন্যাশনাল ওশানিক অ্যান্ড অ্যাটমসফারিক...

ছাড়া জেসিসি বৈঠকে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রস্তাবিত ভারত সফর নিয়ে আলোচনা হবে

ক্রিস্টাল ক্রুজেসের দুটি প্রমোদতরী বিক্রির প্রক্রিয়া সম্পন্ন করেছেন বাহামার সুপ্রিম কোর্ট। সম্প্রতি ক্রিস্টাল সিম্ফোনি ও ক্রিস্টাল সেরেনিটি নামের জাহাজ দুটির নিলাম সম্পন্ন হয়। ক্রিস্টালের...

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, ‘১৯৭৩ সালে বাংলাদেশের সঙ্গে জাপানের সম্পর্কের ভিত্তি স্থাপন করেছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। তাঁর উত্তরাধিকার হিসেবে আমরা দুই দেশের সম্পর্ক জোরদার করেছি। বিদেশি ঋণসহায়তা পাওয়ার ক্ষেত্রে জাপান অন্যতম একটি সহায়। পারস্পরিক শ্রদ্ধাবোধের ভিত্তিতে এ সম্পর্ক আরও এগিয়ে যাবে।’

চুক্তির আওতায় প্রযুক্তিগত সহায়তামূলক বিশেষ তহবিল থেকে ১৫ লাখ ডলার বা বাংলাদেশী মুদ্রায় ১৩ কোটি ৯৪ লাখ ৯১ হাজার টাকা প্রযুক্তিগত সহায়তা অনুদান দেয়া হবে। এ অর্থ কাস্টমসের নীতি কাঠামো আধুনিকীকরণ ও সীমান্ত সংস্থাগুলোর সঙ্গে সহযোগিতামূলক সম্পর্ক স্থাপনে ব্যয় করা হবে। পাশাপাশি স্থলবন্দরগুলোতে কাস্টমস কার্যক্রম পরিচালনার জন্য এনবিআরের সক্ষমতা বাড়ানো এবং স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষ ও এনবিআরে প্রকল্প বাস্তবায়ন সক্ষমতা তৈরি করার জন্যও এ অর্থ ব্যয় করা হবে।

আধুনিক প্রযুক্তির এএসডি টাগবোটগুলো একই স্থানে ৩৬০ ডিগ্রি ঘুরে যেতে সক্ষম। একারণে টাগগুলো অধিক দক্ষতার সঙ্গে বড় বাণিজ্যিক জাহাজগুলোকে টোয়িং, পুলিং, পুশিং ইত্যাদি কাজে সাহায্য করতে পারবে।

আটদিনের ধর্মঘট শেষে বুধবার কাজে ফিরেছে দক্ষিণ কোরিয়ার ইউনিয়নভুক্ত ট্রাক চালকরা। দেশটির মিনিস্ট্রি অব ল্যান্ড, ইনফ্রাস্ট্রাকচার অ্যান্ড ট্রান্সপোর্টের (এমওএলআইটি) সঙ্গে একটি সমঝোতায় পৌঁছনোর পর...

যুক্তরাষ্ট্রের সাউথ ক্যারোলাইনার ফোর্ট জ্যাকসনের কাছে স্যাভানাহ নদীতে মঙ্গলবার প্রায় ২ ঘণ্টা ধরে ডুবোচরে আটকা পড়েছিল মায়েরস্কের একটি কনটেইনার জাহাজ। সাতটি টাগবোটের সহায়তায় পরে...

প্রধানমন্ত্রী জানান, ২০২০-২১ অর্থবছরে কোভিড অতিমারির সময় প্রবাস আয়ে অস্বাভাবিক প্রবৃদ্ধি ঘটেছিল। চলতি ২০২১-২২ অর্থবছরে বিগত ২০২০-২১ অর্থবছরের তুলনায় প্রবাস আয় হ্রাসের কারণসমূহ হলো; ২০২০-২১ অর্থবছরে শুরুতে কোভিড অতিমারিতে প্রবাসীরা এক ধরনের অনিশ্চয়তা থেকে তাদের জমানো টাকা দেশে পাঠিয়েছিলেন। অনেকে চাকরি হারিয়ে কিংবা ব্যবসা-বাণিজ্য বন্ধ করে সব অর্থ দেশে নিয়ে এসেছেন। এখন পরিস্থিতির উন্নতি হচ্ছে। অনেক প্রবাসী নতুন করে ব্যবসা শুরু করতে গিয়ে দেশে রেমিট্যান্স পাঠানো কমিয়ে দিয়েছেন।