উপগ্রহের মাধ্যমে ফিশিং খাতে শনাক্ত হবে জোরপূর্বক শ্রম

বৈশ্বিক মৎস্য আহরণ খাতে নিয়োজিত জাহাজগুলোয় জোরপূর্বক শ্রমের ঘটনা উন্মোচনে কীভাবে উপগ্রহ (স্যাটেলাইট) সহায়তা করতে পাবে, সে বিষয়ক একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে প্রসেডিংস অব দ্য ন্যাশনাল একাডেমি অব সায়েন্সেস (পিএনএএস)। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মৎস্য আহরণ খাতে জোরপূর্বক শ্রম এখন মানবাধিকার সংকট হিসেবে স্বীকৃত হচ্ছে।

সাম্প্র্রতিক সময় পর্যন্ত মৎস্য আহরণ খাতে বাধ্যতামূলক শ্রমের ব্যাপ্তি সম্পর্কে সুস্পষ্ট কোনো ধারণা ছিল না। বৈশি^ক পর্যায়ে ফিশিং ভেসেলগুলোয় জোরপূর্বক শ্রমের ঝুঁকি শনাক্তে কার্যকর কোনো টুলও নেই। তবে উপগ্রহ থেকে ধারণকৃত তথ্য ও মেশিন লার্নিংয়ের কল্যাণে এখন থেকে উচ্চ ঝুঁকিপূর্ণ ফিশিং ভেসেলগুলো শনাক্ত করা সম্ভব হবে।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ফিশিং খাতে ১৪ থেকে ২৬ শতাংশ ভেসেল ঝুঁকিপূর্ণ। এছাড়া জোরপূর্বক শ্রম নিয়োজন করে এমন ভেসেলগুলো কোন অঞ্চলগুলোয় মৎস্য আহরণ করে এবং কোন বন্দরগুলোয় নোঙর করে তাও প্রতিবেদনে উঠে এসেছে।

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here